জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে মেডিকেল, বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ও নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ জুন) ক্ষেতলাল উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

২০২৪-২৫ সেশনের মেডিকেল, বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ও নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী কৃতি শিক্ষার্থী ও ক্ষেতলাল উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশন ক্ষেতলাল ইউনিটের আহবায়ক এসএম শওকতের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ক্ষেতলাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসিফ আল জিনাত।

উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর যুগ্ম আহবায়ক আমানুল্লাহ আমানের উপস্থাপনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ডক্টর মো. নাদিরুজ্জাম মন্ডল, ক্ষেতলাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফরিদ উদ্দিন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজের বিডিএর লেকচারার ও উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ডা. রবিউল ইসলাম, ক্ষেতলাল প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজার রহমান, বড়তারা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম,জামুহালী সিইউ বিএল আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ রেজাউল করিম, বড়তারা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের আকন্দ, বেজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌসী চৌধুরী রানা, উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি আরাফাত হোসেন, জয়পুরহাট সদর ইউনিটের আহবায়ক নাজ্জাসী চৌধুরী।

কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত মেহেদী হাসান, সুমন সরদার, তানভীর ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাছিম হোসেন সহ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে অর্ধ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট, ফুল দেওয়া হয় ও ১২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সন্মাননা দেওয়া হয়। 

এসময় উজ্জ্বল নক্ষত্র ফাউন্ডেশন বগুড়া জেলা ইউনিটের সভাপতি রাকিব হাসান, সহ সভাপতি নাজমুল হাসান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সভাপতি তামজিদ হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক রওনক মাহমুদ, আক্কেলপুর ইউনিটের সহ সভাপতি রাজন হোসেন ও কৃতি শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।